আজ ফটিকছড়িতে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী প্রকল্প পরিদর্শনে আসছেন
দৈনিক পুর্বকোণ ।। শনিবার, ২১ এপ্রিল ২০১২
--------------------------------------------------------------------
আজ শনিবার ফটিকছড়িতে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো.ওয়াহিদুর রহমান বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শনে আসছেন। তিনি সকাল সাড়ে৯টায় প্রথমে সমিতিরহাট-নানুপুর সড়ক,ধর্মপুর আজাদী বাজার হয়ে গহিরা-হেয়াকো সড়ক, হালদাভ্যালী চা বাগান সড়কের উদ্বোধন,মির্জার হাটের নিকট তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মানাধীন হালদা সেতু, ফটিকছড়ি-কাঞ্চননগর সড়ক এবং সেখানে নির্মানাধীন ধুরুং খালের সেতুর নির্মান কাজ পরিদর্শন করবেন বলে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ এটিএম পেয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন।
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
দৈনিক পুর্বকোণ ।। শনিবার, ২১ এপ্রিল ২০১২
--------------------------------------------------------------------
আজ শনিবার ফটিকছড়িতে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো.ওয়াহিদুর রহমান বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শনে আসছেন। তিনি সকাল সাড়ে৯টায় প্রথমে সমিতিরহাট-নানুপুর সড়ক,ধর্মপুর আজাদী বাজার হয়ে গহিরা-হেয়াকো সড়ক, হালদাভ্যালী চা বাগান সড়কের উদ্বোধন,মির্জার হাটের নিকট তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মানাধীন হালদা সেতু, ফটিকছড়ি-কাঞ্চননগর সড়ক এবং সেখানে নির্মানাধীন ধুরুং খালের সেতুর নির্মান কাজ পরিদর্শন করবেন বলে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ এটিএম পেয়ারুল ইসলাম জানিয়েছেন।
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়িতে দেয়াল চাপায় শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়ি প্রতিনিধি ॥ ১২.০৪.২০১২
------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলায় মাটির ঘরের দেয়াল চাপায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কালবৈশাখী ঝড়ের সময় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়, ভূজপুর থানার নারায়ণহাট ইউনিয়নের দৈয়ার খীল গ্রামের দিন মজুর আবদুল করিম ও জোসনা আকতারের মাটির ঘরের দেয়াল কালবশৈাখী ঝড়ে ধসে পড়ে। এসময় ঘরের ভেতরে থাকা তাদরে সন্তান মাসুদ আলম (৯) মাটির দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে মারা যায়। সে স্থানীয় নুরানী মাদ্রাসার ছাত্র। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর মাহমুদ সিকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, দারিদ্র পরিবারের নড়বড়ে মাটির ঘরের দেয়াল ধসে মাসুদের মৃত্যু হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সাহায্য দেয়া হবে।
খবরের লিঙ্ক
--------------------------------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি প্রতিনিধি ॥ ১২.০৪.২০১২
------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলায় মাটির ঘরের দেয়াল চাপায় এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কালবৈশাখী ঝড়ের সময় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়, ভূজপুর থানার নারায়ণহাট ইউনিয়নের দৈয়ার খীল গ্রামের দিন মজুর আবদুল করিম ও জোসনা আকতারের মাটির ঘরের দেয়াল কালবশৈাখী ঝড়ে ধসে পড়ে। এসময় ঘরের ভেতরে থাকা তাদরে সন্তান মাসুদ আলম (৯) মাটির দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে মারা যায়। সে স্থানীয় নুরানী মাদ্রাসার ছাত্র। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর মাহমুদ সিকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, দারিদ্র পরিবারের নড়বড়ে মাটির ঘরের দেয়াল ধসে মাসুদের মৃত্যু হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সাহায্য দেয়া হবে।
খবরের লিঙ্ক
--------------------------------------------------------------------------------------------------
ভুজপুরে স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
04 Apr 2012 01:40:56 PM Wednesday BdST
----------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রাম : পারিবারিক কলহের জের ধরে স্বামীর নির্মম আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামের ভুজপুর থানা এলাকায়। নিহত গৃহবধূর নাম নুরজাহান (৩৫)। তিনি পশ্চিম সুয়াবিলের আলমের ঘোনা এলাকার মোহাম্মদ ইদ্রিসের স্ত্রী।
বুধবার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ভুজপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইসমাইল বাংলানিউজকে বলেন, পারিবারিক কলহের জের ধরে ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে ইদ্রিস গাছের ডাল দিয়ে নুরজাহানকে মাথায় আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই নুরজাহানের মৃত্যু হয়। এরপর ইদ্রিস পালিয়ে যায়।
খুনের ঘটনার তদন্ত ও অপরাধীদের গ্রেপ্তারে পুলিশ তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ ইসমাইল।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ৪, ২০১২
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়িতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু। ফটিকছড়ি প্রতিনিধি ॥
৯ এপ্রিল সোমবার ২০১২ খ্রি. ২৬ চৈত্র ১৪১৮ সাল ১৬ জমাদিউল আওয়াল ১৪৩৩ হিজরি
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ির ভূজপুর থানার নারায়ণ হাট ইউনিয়নে বজ্রপাতে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। নারায়ণ হাট ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর মাহমুদ সিকদার দৈনিক আজাদীকে জানান, গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় চাঁনপুর ওয়ার্ডের কাটাইশ্যে এলাকার আবদুর রউফ ড্রাইভারের স্ত্রী হাজেরা বেগম (৩৫) ঘরের সামনে কাজ করার সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। নিহত হাজেরা বেগম চার সন্তানের জননী। এসময় বজ্রপাতে তাদের গৃহপালিত গরুটিও মারা যায়। চেয়ারম্যান জানান, ইউনিয়ন পরিষদ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেবে।
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুরে বিদ্যুৎ বঞ্ছিত লক্ষাধিক মানুষ
-----------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানাধীন শতাধিক গ্রামে বর্তমান ডিজিটাল যুগেও পল্লী বিদ্যুৎ নাই।আজগর সালেহী, ফটিকছড়ি থেকে : ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানাধীন শতাধিক গ্রামে বর্তমান ডিজিটাল যুগেও পল্লী বিদ্যুৎ নাই। ফলে এখানকার হাজার হাজার লোক বর্তমান ডিজিটাল যুগেও আধুনিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্ছিত।
জানা যায়, ভূজপুর থানার মোট আয়তন ৪৭৩.২৭ বর্গ কিলোমিটার। এ থানায় মোট ইউনিয়ন ৬টি। ইউনিয়নগুলো হচ্ছেÑ ১নং বাগান বাজার ইউনিয়ন, ২নং দাঁতমারা, ৩নং নারায়ণহাট, ৪নং ভূজপুর, ৫নং হারুয়ালছড়ি, ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়ন।
ভূজপুর থানার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়ন ছাড়া বাকী ৫টি ইউনিয়নই প্রত্যন্ত পাহাড়িয়া অঞ্চল। এখানকার অধিকাংশ লোক গরীব-নিরীহ প্রকৃতির। বর্তমান মহাজোট সরকারের ডিজিটাল আমলে ভূজপুর থানার ৬টি ইউনিয়নের প্রায় ১০০টি গ্রামে এখনো পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপিত হয়নি। যার কারণে এ ৬টি ইউনিয়নে হাজার হাজার পরিবারের লোকজন অন্ধকারে বসবাস করছে।
সূত্রে জানা যায়, ভূজপুর থানার ১নং বাগান বাজার ইউনিয়নের আয়তন ১৯১২৯.৯৬। এই ইউনিয়নের হাতির খেদা, রসুলপুর, কচুয়াখোন্দা, উত্তর পানুয়া, দক্ষিণ পানুয়া, পশ্চিম সিকদারখীল, গজারিয়া, ইসলামপুর, হলুদিয়া, মতিন নগর, আনারসটিলা, লালমাই, দক্ষিণ লালমাই, ধুলিয়াছড়ি, রাজার ঘাট, দক্ষিণ গজারিয়া, খন্দকারপাড়া, পূর্ব সরকারপাড়া, অলিপুর, উদয়া পাথর, নুরপুর, ফুলছড়ি, রহমতপুর এবং ২নং দাঁতমারা ইউনিয়নের আয়তন ৫০০৬.৮৮ একর। এই ইউনিয়নের জিলতলী, সুবলছড়ি, কালাকুম, নাথিঙ্গাপাড়া, পূর্বসোনাই, গিলাতলী, উত্তর বান্দরমারা, দক্ষিণ বান্দরমারা, কাঞ্চনার থলি, নতুনপাড়া, কেছিয়া, চেলাউজান, মুসলিমপুর, বেডবেডি, ইসলামপুর, হোসাইনেরখীল, আঁধারিয়া টিলা, পশ্চিম কাঞ্চনা, তারাখো চেকপোস্ট, মোহাম্মদপুর, মজিবনগর, বাংলাপাড়া, নিউ দাঁতমারা চা বাগান আংশিক, সোনারখীল, চাপাতলী, মনোয়ারখীল, রহমতপুর, ঘরকাটা, ফেলারখীল। ৩নং নারায়ণহাট ইউনিয়নের আয়তন ৫৯৯১.৯০ একর। এই ইউনিয়নের ধামারখীল, বাদুরখীল, আনন্দপুর, বান্দরমারা, ছন্দুরখীল, হাপানিয়া দক্ষিণ, সুন্দরপুর, ৪নং ভূজপুর ইউনিয়নের আয়তন ৫৩৮৯.০৭ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম ভূজপুর মোয়াজ্জেন পাড়া, আজিমপুর এলাকার বাদশা সওদাগর বাড়ী, পূর্বফটিকছড়ি দত্তপাড়া, খামারিপাড়া, আন্ধারমানিক, পোড়াটিলা, বেতুয়ারখীল, আদর্শগ্রাম, মাইজপাড়া, নাপিতপাড়া, পূর্ব ভূজপুর টিলাপাড়া, বড়বিল, লম্বা বিল, মীরেরখীল, পাগলীছড়ি, মোহন্তেরখীল। ৫নং হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের আয়তন ৫৯৮০.৫৭ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম হারুয়ালছড়ি, হাজারীখীল, ত্রিপুরাপাড়া, সোভনছড়িন, বারোমাসিয়া এবং ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়নের আয়তন ৭২১০.৫৩ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম মন্দাকিনি, হাজ্বীরখীল গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় এলাকার শত শত স্কুল কলেজ মাদরাসা পড়–য়া ছাত্রছাত্রী বিদ্যুতের অভাবে হারিকেন জ্বালিয়ে লেখাপড়া করছে। তাছাড়া এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা না থাকায় এখানকার জনগণের জীবনযাত্রার মানও নিম্ন পর্যায়ে। এলাকায় কোন শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় এখানকার জনগণ আধুনিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্ছিত।
উল্লেখ্য যে, ভূজপুর থানার বিভিন্ন ইউনিয়নে ১৮টি চা বাগান এবং ৪টি সরকারী রাবার বাগানে বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে চা উৎপাদন ও রাবার উৎপাদনে বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জরুরী ভিত্তিতে ভূজপুর থানাধীন উপরোক্ত গ্রামগুলোতে পল্লীবিদ্যুৎ সংযোগ দানে মহাজোট সরকারের সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আশু পদক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী।
খবরের লিঙ্ক
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানাধীন শতাধিক গ্রামে বর্তমান ডিজিটাল যুগেও পল্লী বিদ্যুৎ নাই।আজগর সালেহী, ফটিকছড়ি থেকে : ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানাধীন শতাধিক গ্রামে বর্তমান ডিজিটাল যুগেও পল্লী বিদ্যুৎ নাই। ফলে এখানকার হাজার হাজার লোক বর্তমান ডিজিটাল যুগেও আধুনিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্ছিত।
জানা যায়, ভূজপুর থানার মোট আয়তন ৪৭৩.২৭ বর্গ কিলোমিটার। এ থানায় মোট ইউনিয়ন ৬টি। ইউনিয়নগুলো হচ্ছেÑ ১নং বাগান বাজার ইউনিয়ন, ২নং দাঁতমারা, ৩নং নারায়ণহাট, ৪নং ভূজপুর, ৫নং হারুয়ালছড়ি, ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়ন।
ভূজপুর থানার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়ন ছাড়া বাকী ৫টি ইউনিয়নই প্রত্যন্ত পাহাড়িয়া অঞ্চল। এখানকার অধিকাংশ লোক গরীব-নিরীহ প্রকৃতির। বর্তমান মহাজোট সরকারের ডিজিটাল আমলে ভূজপুর থানার ৬টি ইউনিয়নের প্রায় ১০০টি গ্রামে এখনো পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপিত হয়নি। যার কারণে এ ৬টি ইউনিয়নে হাজার হাজার পরিবারের লোকজন অন্ধকারে বসবাস করছে।
সূত্রে জানা যায়, ভূজপুর থানার ১নং বাগান বাজার ইউনিয়নের আয়তন ১৯১২৯.৯৬। এই ইউনিয়নের হাতির খেদা, রসুলপুর, কচুয়াখোন্দা, উত্তর পানুয়া, দক্ষিণ পানুয়া, পশ্চিম সিকদারখীল, গজারিয়া, ইসলামপুর, হলুদিয়া, মতিন নগর, আনারসটিলা, লালমাই, দক্ষিণ লালমাই, ধুলিয়াছড়ি, রাজার ঘাট, দক্ষিণ গজারিয়া, খন্দকারপাড়া, পূর্ব সরকারপাড়া, অলিপুর, উদয়া পাথর, নুরপুর, ফুলছড়ি, রহমতপুর এবং ২নং দাঁতমারা ইউনিয়নের আয়তন ৫০০৬.৮৮ একর। এই ইউনিয়নের জিলতলী, সুবলছড়ি, কালাকুম, নাথিঙ্গাপাড়া, পূর্বসোনাই, গিলাতলী, উত্তর বান্দরমারা, দক্ষিণ বান্দরমারা, কাঞ্চনার থলি, নতুনপাড়া, কেছিয়া, চেলাউজান, মুসলিমপুর, বেডবেডি, ইসলামপুর, হোসাইনেরখীল, আঁধারিয়া টিলা, পশ্চিম কাঞ্চনা, তারাখো চেকপোস্ট, মোহাম্মদপুর, মজিবনগর, বাংলাপাড়া, নিউ দাঁতমারা চা বাগান আংশিক, সোনারখীল, চাপাতলী, মনোয়ারখীল, রহমতপুর, ঘরকাটা, ফেলারখীল। ৩নং নারায়ণহাট ইউনিয়নের আয়তন ৫৯৯১.৯০ একর। এই ইউনিয়নের ধামারখীল, বাদুরখীল, আনন্দপুর, বান্দরমারা, ছন্দুরখীল, হাপানিয়া দক্ষিণ, সুন্দরপুর, ৪নং ভূজপুর ইউনিয়নের আয়তন ৫৩৮৯.০৭ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম ভূজপুর মোয়াজ্জেন পাড়া, আজিমপুর এলাকার বাদশা সওদাগর বাড়ী, পূর্বফটিকছড়ি দত্তপাড়া, খামারিপাড়া, আন্ধারমানিক, পোড়াটিলা, বেতুয়ারখীল, আদর্শগ্রাম, মাইজপাড়া, নাপিতপাড়া, পূর্ব ভূজপুর টিলাপাড়া, বড়বিল, লম্বা বিল, মীরেরখীল, পাগলীছড়ি, মোহন্তেরখীল। ৫নং হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের আয়তন ৫৯৮০.৫৭ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম হারুয়ালছড়ি, হাজারীখীল, ত্রিপুরাপাড়া, সোভনছড়িন, বারোমাসিয়া এবং ৬নং সুয়াবিল ইউনিয়নের আয়তন ৭২১০.৫৩ একর। এই ইউনিয়নের পশ্চিম মন্দাকিনি, হাজ্বীরখীল গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় এলাকার শত শত স্কুল কলেজ মাদরাসা পড়–য়া ছাত্রছাত্রী বিদ্যুতের অভাবে হারিকেন জ্বালিয়ে লেখাপড়া করছে। তাছাড়া এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা না থাকায় এখানকার জনগণের জীবনযাত্রার মানও নিম্ন পর্যায়ে। এলাকায় কোন শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় এখানকার জনগণ আধুনিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্ছিত।
উল্লেখ্য যে, ভূজপুর থানার বিভিন্ন ইউনিয়নে ১৮টি চা বাগান এবং ৪টি সরকারী রাবার বাগানে বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে চা উৎপাদন ও রাবার উৎপাদনে বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জরুরী ভিত্তিতে ভূজপুর থানাধীন উপরোক্ত গ্রামগুলোতে পল্লীবিদ্যুৎ সংযোগ দানে মহাজোট সরকারের সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আশু পদক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী।
খবরের লিঙ্ক
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রাম হতে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ফটিকছড়িতে স্থানান্তরিত - এলাকায় আনন্দ মিছিল
ফটিকছড়ি সংবাদদাতা: ১৯.০৪.২০১২
চট্টগ্রাম জেলা সদর আদালত থেকে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত ফটিকছড়ি উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়েছে। এতে ফটিকছড়ির বিচার প্রার্থীদের আর কষ্ট করে চট্টগ্রাম শহরে যেতে হবেনা। তাদের দূর্ভোগ কমবে। এ খবরেসোমবার ফটিকছড়ি আইনজীবি সমিতি ও এলাকাবাসী আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে,প্রায় ৭ লক্ষ অধিবাসীর ৩০৮ বর্গমাইলের ১৮টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার বৃহত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত ও যুগ্ন জেলা জজ আদালত স্থাপনের জন্য গত বছর আইন মন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহম্মদ বরাবর আবেদন করেন বিগত সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি থেকে মহাজোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও আওয়ামীলীগ নেতা এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। এর আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম জেলা জজ আবদুল কুদ্দুছ মিয়ার নেতৃত্বে একটি তদনত্ম দল গত ডিসেম্বরফটিকছড়ি সহকারী জজ আদালত ভবন পরিদর্শণ করেন। তদন্ত দলের প্রতিবেদনের পর আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গত ৬ মার্চ ১৮৯৮ সালের ক্ষমতা বলে চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত চট্টগ্রাম হইতে স্থানানত্মরের জন্য একটি গ্যাজেট প্রকাশ করেন।
এর পর গত ০৪ এপ্রিল রাষ্টপতির আদেশক্রমে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মুজিবুর রহমান এক আদেশে চট্টগ্রাম জেলা জজ সহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন।
ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান মজলিশ ফটিকছড়িতে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত স্থাননত্মরের বিষয়ে আইন বিচার ও সংসদ বিষষক মন্ত্রনালয়ের চিঠি পাওয়ার কথাস্বীকার করে বলেন,এতে করে ফটিকছড়ির সাধারণ মানুষকে কষ্ট করে চট্টগ্রাম শহরে যেতে হবেনা। ফটিকছড়িতেই তারা বিচার সুবিধা পাবে।
খবরের লিঙ্ক
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ি সংবাদদাতা: ১৯.০৪.২০১২
চট্টগ্রাম জেলা সদর আদালত থেকে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত ফটিকছড়ি উপজেলায় স্থানান্তর করা হয়েছে। এতে ফটিকছড়ির বিচার প্রার্থীদের আর কষ্ট করে চট্টগ্রাম শহরে যেতে হবেনা। তাদের দূর্ভোগ কমবে। এ খবরেসোমবার ফটিকছড়ি আইনজীবি সমিতি ও এলাকাবাসী আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে,প্রায় ৭ লক্ষ অধিবাসীর ৩০৮ বর্গমাইলের ১৮টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার বৃহত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত ও যুগ্ন জেলা জজ আদালত স্থাপনের জন্য গত বছর আইন মন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহম্মদ বরাবর আবেদন করেন বিগত সংসদ নির্বাচনে ফটিকছড়ি থেকে মহাজোট মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও আওয়ামীলীগ নেতা এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। এর আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম জেলা জজ আবদুল কুদ্দুছ মিয়ার নেতৃত্বে একটি তদনত্ম দল গত ডিসেম্বরফটিকছড়ি সহকারী জজ আদালত ভবন পরিদর্শণ করেন। তদন্ত দলের প্রতিবেদনের পর আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গত ৬ মার্চ ১৮৯৮ সালের ক্ষমতা বলে চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলায় জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত চট্টগ্রাম হইতে স্থানানত্মরের জন্য একটি গ্যাজেট প্রকাশ করেন।
এর পর গত ০৪ এপ্রিল রাষ্টপতির আদেশক্রমে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মুজিবুর রহমান এক আদেশে চট্টগ্রাম জেলা জজ সহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন।
ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান মজলিশ ফটিকছড়িতে জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালত স্থাননত্মরের বিষয়ে আইন বিচার ও সংসদ বিষষক মন্ত্রনালয়ের চিঠি পাওয়ার কথাস্বীকার করে বলেন,এতে করে ফটিকছড়ির সাধারণ মানুষকে কষ্ট করে চট্টগ্রাম শহরে যেতে হবেনা। ফটিকছড়িতেই তারা বিচার সুবিধা পাবে।
খবরের লিঙ্ক
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুরে হালদায় চালু হচ্ছে রাবার ড্যাম। চাষ হবে ১০ হাজার একর জমি।
ঢাকা, রোববার, ২৫ মার্চ ২০১২, ১১ চৈত্র ১৪১৮, ১ জমাদিল আউয়াল ১৪৩৩ হিজরী
সৈয়দ মো. মাসুদ
------------------------------------------------------------------
ঢাকা, রোববার, ২৫ মার্চ ২০১২, ১১ চৈত্র ১৪১৮, ১ জমাদিল আউয়াল ১৪৩৩ হিজরী
সৈয়দ মো. মাসুদ
------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়ির হালদা নদীর ওপর রাবার ড্যাম আগামী ২৮ মার্চ শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম সফরে এলে ডিজিটাল পদ্ধতিতে চট্টগ্রামের মুরাদপুর থেকে টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে ওই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। মোট ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার ড্যামটি নির্মাণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার একর কৃষি জমিতে বোরো চাষ হবে। উপজেলার ভুজপুর ইউনিয়নের খৈয়াছড়া এলাকায় হালদার ওপর নির্মিত এ রাবার ড্যামের মোট ১১টি মৌজায় চাষাবাদ হচ্ছে। এলাকাগুলো হল_ পূর্ব ভুজপুর, হরিণা, আমতলী, পূর্ব কৈয়াপুকিয়া, পশ্চিম কৈয়াপুকিয়া, সিংহরিয়া, কোটবারিয়া, উত্তর সুন্দরপুর, হাফানিয়া, পোনাই বিল, পাইন্দং বিল, কৈয়া চা বাগান, আছিয়া চা বাগান, হালদাভ্যালি ও নেপচুন চা বাগানে সেচের আওতায় এসেছে।
উপকারভোগী কৃষক পরিবারের সংখ্যা ৪ হাজার, মোট বস্নকের সংখ্যা ২৪টি। এ সেচ প্রকল্পের ফলে ফটিকছড়িতে মোট ১০ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য শস্য উৎপাদন বাড়বে।
স্বাভাবিক প্রবাহের মাধ্যমে ৫ হাজার একর এবং পাম্পের মাধ্যমে আরো ৩ হাজার একর জমিতে ধান চাষ হবে। এতে পাইন্দ, নারায়ণহাট ভুজপুর ইউনিয়নে চাষাবাদের নতুন দ্বার খুলে গেল।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা গেছে, রাবার ড্যাম ছাড়াও ৭ দশমিক ৮০ কিলোমিটার মাটির বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। ১৮০ কিলোমিটার পাকা ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। সেচ কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে ৫টি। রাবার বাঁধের উচ্চতা ৪ দশমিক ৫০ মিটার এবং পুরুত্ব ১২ মিলিমিটার। ঠিকাদার প্রকল্পের কাজ আরম্ভ হয় ২০১০ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এবং শেষ হয় ২০১১ সালে মাঝামাঝি সময়ে। তবে যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় এবার মোট জমি চাষাবাদের আওতায় আসেনি। তবে সংশ্লিষ্টরা আশা করছে, আগামী বছরের শুরু থেকে শতভাগ সুফল পাবে এলাকাবাসী।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এ টি এম পেয়ারুল ইসলামের প্রচেষ্টায় প্রকল্পটি ফটিকছড়িতে বাস্তবায়ন করা হয়। তিনিসহ স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. সানিউল হক, উপজেলা প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত প্রকল্পটি পরিদর্শন শেষে জানান, আগামী ২৮ মার্চ প্রধানমন্ত্রী এ রাবার ড্যামটি উদ্বোধন করবেন।
প্রকল্প পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন জানান, নিখুঁতভাবে রাবার ড্যামের কাজ হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে ফটিকছড়ির প্রায় ১০ হাজার একর জমিতে চাষ হচ্ছে। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য অবশ্যই আশার আলো। এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম জানান, অনেক সময় আমন মৌসুমে বৃষ্টি হয় না। তখনো রাবার ড্যামটি পানি ফুলিয়ে চাষ করা যাবে।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, প্রকল্পটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সার্বক্ষণিক তদারকিতে ছিলাম। তবে কাজ শতভাগ হালালভাবে করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।
উপজেলার ভুজপুর ইউনিয়নের স্থানীয় কৃষক নেতা সেলিম জাহাঙ্গীর টিপু জানান, আগে যেসব এলাকায় ধান চাষ হতো না এখন সেখানে স্বাভাবিকভাবে চাষ হচ্ছে।
আছিয়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক ম্যানেজার মমতাজ উদ্দিন মন্টু জানান, আমাদের চা বাগান এলাকায় রাবার ড্যামের পানি স্বাভাবিকভাবে ঢুকেছে।
হালদাভ্যালি চা বাগানের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম জানান, রাবার ড্যাম থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে আমার চা বাগান। এ চা বাগান এলাকায় বয়ে যাওয়া ২টি শাখা খালেও রাবার ড্যামের পানি এসেছে। তবে পাম্পের মাধ্যমে এ পানির সুফল পাচ্ছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, হালদার ওপর রাবার ড্যামটি কৃষকের জন্য নতুন দ্বার খুলে দিল। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান বলেন, ফটিকছড়িতে এটি একটি ভালো কাজ হয়েছে।
খবরের লিঙ্ক
-----------------------------------------------------------------------------------------------
উপকারভোগী কৃষক পরিবারের সংখ্যা ৪ হাজার, মোট বস্নকের সংখ্যা ২৪টি। এ সেচ প্রকল্পের ফলে ফটিকছড়িতে মোট ১০ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য শস্য উৎপাদন বাড়বে।
স্বাভাবিক প্রবাহের মাধ্যমে ৫ হাজার একর এবং পাম্পের মাধ্যমে আরো ৩ হাজার একর জমিতে ধান চাষ হবে। এতে পাইন্দ, নারায়ণহাট ভুজপুর ইউনিয়নে চাষাবাদের নতুন দ্বার খুলে গেল।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা গেছে, রাবার ড্যাম ছাড়াও ৭ দশমিক ৮০ কিলোমিটার মাটির বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। ১৮০ কিলোমিটার পাকা ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছে। সেচ কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে ৫টি। রাবার বাঁধের উচ্চতা ৪ দশমিক ৫০ মিটার এবং পুরুত্ব ১২ মিলিমিটার। ঠিকাদার প্রকল্পের কাজ আরম্ভ হয় ২০১০ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এবং শেষ হয় ২০১১ সালে মাঝামাঝি সময়ে। তবে যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় এবার মোট জমি চাষাবাদের আওতায় আসেনি। তবে সংশ্লিষ্টরা আশা করছে, আগামী বছরের শুরু থেকে শতভাগ সুফল পাবে এলাকাবাসী।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এ টি এম পেয়ারুল ইসলামের প্রচেষ্টায় প্রকল্পটি ফটিকছড়িতে বাস্তবায়ন করা হয়। তিনিসহ স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. সানিউল হক, উপজেলা প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত প্রকল্পটি পরিদর্শন শেষে জানান, আগামী ২৮ মার্চ প্রধানমন্ত্রী এ রাবার ড্যামটি উদ্বোধন করবেন।
প্রকল্প পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন জানান, নিখুঁতভাবে রাবার ড্যামের কাজ হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে ফটিকছড়ির প্রায় ১০ হাজার একর জমিতে চাষ হচ্ছে। এটি স্থানীয় কৃষকদের জন্য অবশ্যই আশার আলো। এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম জানান, অনেক সময় আমন মৌসুমে বৃষ্টি হয় না। তখনো রাবার ড্যামটি পানি ফুলিয়ে চাষ করা যাবে।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত জানান, প্রকল্পটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সার্বক্ষণিক তদারকিতে ছিলাম। তবে কাজ শতভাগ হালালভাবে করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।
উপজেলার ভুজপুর ইউনিয়নের স্থানীয় কৃষক নেতা সেলিম জাহাঙ্গীর টিপু জানান, আগে যেসব এলাকায় ধান চাষ হতো না এখন সেখানে স্বাভাবিকভাবে চাষ হচ্ছে।
আছিয়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক ম্যানেজার মমতাজ উদ্দিন মন্টু জানান, আমাদের চা বাগান এলাকায় রাবার ড্যামের পানি স্বাভাবিকভাবে ঢুকেছে।
হালদাভ্যালি চা বাগানের ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম জানান, রাবার ড্যাম থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে আমার চা বাগান। এ চা বাগান এলাকায় বয়ে যাওয়া ২টি শাখা খালেও রাবার ড্যামের পানি এসেছে। তবে পাম্পের মাধ্যমে এ পানির সুফল পাচ্ছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম জানান, হালদার ওপর রাবার ড্যামটি কৃষকের জন্য নতুন দ্বার খুলে দিল। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান বলেন, ফটিকছড়িতে এটি একটি ভালো কাজ হয়েছে।
খবরের লিঙ্ক
-----------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুর থানার উদ্বোধন আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক,
চট্টগ্রাম, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি ২০১২, ১৭ মাঘ ১৪১৮, ৬ রবিউল আউয়াল ১৪৩৩
------------------------------------------------------
চট্টগ্রামের ভূজপুর থানার নব-নির্মিত ভবনের উদ্বোধন করা হবে আজ। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১ একর জায়গা নিয়ে ২০০৯ সালের ৩০ মে ২ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ভূজপুর থানার নতুন দ্বিতল ভবনের কাজ উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন। আজ বিকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করবেন। অপরদিকে দেশের বৃহত্তর ভূজপুর থানাকে পূর্ণাঙ্গ উপজেলায় রূপান্তর জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ একাধিক এলাকাবাসী দাবি জানিয়েছেন। তারা বলছেন, ১৩টি চা বাগান এবং ২টি রাবার বাগান হতে সরকার প্রতি বছর কয়েক কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করছে।
খবরের লিঙ্ক
-----------------------------------------------------------------------------------------------
খবরের লিঙ্ক
-----------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুর থানার পানুয়ায় ভারত সীমান্ত প্রস্তাবিত স্থলবন্দর
বৃহস্পতিবার, 21 জুলাই 2011 00:00
ভূজ্জপুর থানা ব্যুরো।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুর থানার পানুয়ায় ভারত সীমান্তে প্রস্তাবিত স্থল বন্দরের স্থান পরিদর্শন করেছেন কাষ্টমস কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। কাষ্টমস এর বিভাগীয় কর্মকর্তা মোঃ মশিউর রহমান, কাজী এ.এইচ.এম. সিরাজুল আলমের নেতৃত্বে দলটি বিজিবির পানুয়া বিওপির ২২০৭/২RB থকে ২২০৭/৪RB সীমান্ত পিলারের মধ্যবর্তি স্থানটি এবং ত্রিপুরা রাজ্যের সাব্রুম জেলার হারবাতলী এলাকা পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য উত্তর ফটিকছড়ির ১নং বাগান বাজার ইউনিয়নে ভারত সীমান্তে একটি স্থল বন্দর নির্মাণের জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ.টি.এম. পেয়ারুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যালয় সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন। সে প্রেক্ষিতে গত অক্টোবরে সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রনালয় সহ একাধিক টিম মন্ত্রনালয়ের সচিব উক্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন দল উক্ত স্থান দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। গত ২রা জুন পরিদর্শন কালে আওয়ামী লীগ নেতা এ.টি.এম. পেয়ারুল ইসলাম, ডাঃ আবু নাসের চৌধুরী, বিজিবির সুবেদার সমশের আলী, সাবেক চেয়ারম্যান রুস্তম আলী, ইউচুফ জাফর চৌধুরী শাহিন, আবু শাহিন, রফিকুল ইসলাম, শামিম উদ্দীন, আবু তৈয়ব হাজারী, মোস্তফা সওদাগর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ সরকারের আমলে ৪ লাইন লাইনের মহাসড়ক ও রেল লাইন সহ স্থল বন্দরটি নির্মাণ করা হবে বলে পেয়ারুল ইসলাম আশা প্রকাশ করেন।
খবরের লিঙ্ক
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বৃহস্পতিবার, 21 জুলাই 2011 00:00
ভূজ্জপুর থানা ব্যুরো।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------
ভূজপুর থানার পানুয়ায় ভারত সীমান্তে প্রস্তাবিত স্থল বন্দরের স্থান পরিদর্শন করেছেন কাষ্টমস কর্তৃপক্ষের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। কাষ্টমস এর বিভাগীয় কর্মকর্তা মোঃ মশিউর রহমান, কাজী এ.এইচ.এম. সিরাজুল আলমের নেতৃত্বে দলটি বিজিবির পানুয়া বিওপির ২২০৭/২RB থকে ২২০৭/৪RB সীমান্ত পিলারের মধ্যবর্তি স্থানটি এবং ত্রিপুরা রাজ্যের সাব্রুম জেলার হারবাতলী এলাকা পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য উত্তর ফটিকছড়ির ১নং বাগান বাজার ইউনিয়নে ভারত সীমান্তে একটি স্থল বন্দর নির্মাণের জন্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ.টি.এম. পেয়ারুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যালয় সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন। সে প্রেক্ষিতে গত অক্টোবরে সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রনালয় সহ একাধিক টিম মন্ত্রনালয়ের সচিব উক্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন দল উক্ত স্থান দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। গত ২রা জুন পরিদর্শন কালে আওয়ামী লীগ নেতা এ.টি.এম. পেয়ারুল ইসলাম, ডাঃ আবু নাসের চৌধুরী, বিজিবির সুবেদার সমশের আলী, সাবেক চেয়ারম্যান রুস্তম আলী, ইউচুফ জাফর চৌধুরী শাহিন, আবু শাহিন, রফিকুল ইসলাম, শামিম উদ্দীন, আবু তৈয়ব হাজারী, মোস্তফা সওদাগর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ সরকারের আমলে ৪ লাইন লাইনের মহাসড়ক ও রেল লাইন সহ স্থল বন্দরটি নির্মাণ করা হবে বলে পেয়ারুল ইসলাম আশা প্রকাশ করেন।
খবরের লিঙ্ক
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
ভারতের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ নাজিরহাট থেকে পানুয়া পর্যন্ত রেললাইন
নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শুরু হচ্ছে স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
08 May 2011 08:23:52 PM Sunday BdST
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রাম: ভারতের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে পানুয়া বর্ডার পর্যন্ত নতুন রেললাইন স্থাপনের জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
এজন্য পরামর্শক নিয়োগে ইচ্ছাপত্র ‘এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট’ চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রেলওয়ে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এস এম লিয়াকত আলী (ট্র্যাক, পূর্ব) বাংলানিউজকে জানান, অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে এ রেল লাইন নির্মাণ লাভজনক হবে কি-না, তা বিস্তারিতভাবে যাচাই করতে পরামর্শক নিয়োগ করা হচ্ছে।
এজন্য আগ্রহীদের কাছ থেকে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আগামী ২৩ মে দরপত্র জমাদানের শেষ তারিখ বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, এ প্রকল্পের আওতায় নাজিরহাট থেকে পানুয়া পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার মিটারগেজ রেললাইন নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাবিত রেললাইনের নকশা তৈরির পাশাপাশি সম্ভাব্য ও উপযোগী বিকল্প রুট উপস্থাপন করবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
লিয়াকত আলী জানান, তবে এরই মধ্যে রেলওয়ের প্রাথমিক সমীক্ষায় ভারতের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের ট্রানজিট স্থাপনের প্রেক্ষাপটে প্রস্তাবিত রেললাইনটি উপযোগী হবে বলে রিপোর্ট করা হয়েছে।
এতে চট্টগ্রামের ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে নাজিরহাট পর্যন্ত বিদ্যমান রেললাইনের সঙ্গে ফটিকছড়ির পানুয়া হয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী সাবরুমের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
এতে ফটিকছড়ি উপজেলার সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হওয়ার পাশাপাশি খাগড়াছড়ি জেলার সঙ্গেও যোগাযোগ সহজ হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘রেললাইন হলে এ অঞ্চলে সহজে পণ্য পরিবহন করা যাবে।’
রেলওয়ের প্রাথমিক পরিদর্শন প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রস্তাবিত এ রেললাইনের রুট হচ্ছে, নাজিরহাট থেকে সোয়াবিল, হারুয়ালছড়ি, ভূজপুর, নারায়ণহাট, দাঁতমারা, হেয়াঁকো ও বালুটিলা বাজার হয়ে পানুয়া বর্ডার।
এ রেললাইন নির্মাণে জমি অধিগ্রহন, লাইন বসানোর কাজ, ব্রিজের কাজ ও সিগন্যালিং কাজসহ যাবতীয় কাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
রেলওয়ের কর্মকতারা জানান, চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির বাংলাদেশ সীমানার নিকটবর্তী ভারতীয় অংশে আগরতলা থেকে সাবরুম পর্য়ন্ত রেললাইন নির্মাণ কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০১১
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শুরু হচ্ছে স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
08 May 2011 08:23:52 PM Sunday BdST
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রাম: ভারতের সঙ্গে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট রেলওয়ে স্টেশন থেকে পানুয়া বর্ডার পর্যন্ত নতুন রেললাইন স্থাপনের জন্য সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
এজন্য পরামর্শক নিয়োগে ইচ্ছাপত্র ‘এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট’ চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রেলওয়ে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এস এম লিয়াকত আলী (ট্র্যাক, পূর্ব) বাংলানিউজকে জানান, অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে এ রেল লাইন নির্মাণ লাভজনক হবে কি-না, তা বিস্তারিতভাবে যাচাই করতে পরামর্শক নিয়োগ করা হচ্ছে।
এজন্য আগ্রহীদের কাছ থেকে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। আগামী ২৩ মে দরপত্র জমাদানের শেষ তারিখ বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, এ প্রকল্পের আওতায় নাজিরহাট থেকে পানুয়া পর্যন্ত ৪০ কিলোমিটার মিটারগেজ রেললাইন নির্মাণ করা হবে। প্রস্তাবিত রেললাইনের নকশা তৈরির পাশাপাশি সম্ভাব্য ও উপযোগী বিকল্প রুট উপস্থাপন করবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
লিয়াকত আলী জানান, তবে এরই মধ্যে রেলওয়ের প্রাথমিক সমীক্ষায় ভারতের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের ট্রানজিট স্থাপনের প্রেক্ষাপটে প্রস্তাবিত রেললাইনটি উপযোগী হবে বলে রিপোর্ট করা হয়েছে।
এতে চট্টগ্রামের ষোলশহর রেলস্টেশন থেকে নাজিরহাট পর্যন্ত বিদ্যমান রেললাইনের সঙ্গে ফটিকছড়ির পানুয়া হয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তবর্তী সাবরুমের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
এতে ফটিকছড়ি উপজেলার সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হওয়ার পাশাপাশি খাগড়াছড়ি জেলার সঙ্গেও যোগাযোগ সহজ হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘রেললাইন হলে এ অঞ্চলে সহজে পণ্য পরিবহন করা যাবে।’
রেলওয়ের প্রাথমিক পরিদর্শন প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রস্তাবিত এ রেললাইনের রুট হচ্ছে, নাজিরহাট থেকে সোয়াবিল, হারুয়ালছড়ি, ভূজপুর, নারায়ণহাট, দাঁতমারা, হেয়াঁকো ও বালুটিলা বাজার হয়ে পানুয়া বর্ডার।
এ রেললাইন নির্মাণে জমি অধিগ্রহন, লাইন বসানোর কাজ, ব্রিজের কাজ ও সিগন্যালিং কাজসহ যাবতীয় কাজের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা।
রেলওয়ের কর্মকতারা জানান, চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির বাংলাদেশ সীমানার নিকটবর্তী ভারতীয় অংশে আগরতলা থেকে সাবরুম পর্য়ন্ত রেললাইন নির্মাণ কাজ এরই মধ্যে শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০১১
খবরের লিঙ্ক
-------------------------------------------------------------------------------------------------
মির্জারহাটে হালদা নদীতে সেতু নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সমকাল, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
-----------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলার মির্জারহাটে রোববার হালদা নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেন, আগামী ৪ মাসের মধ্যে গহিরা-হেয়াকো এবং নাজিরহাট-মাইজভাণ্ডার সড়কের উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হবে। শিগগিরই ফটিকছড়ি উপজেলা সদরকে পূর্ণাঙ্গ পৌরসভা ঘোষণা করা হবে। এ নিয়ে কারও বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই। ওই সময়ের মধ্যে বিবিরহাট বাজারের প্রধান সড়কটিও পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে তিনি ঘোষণা দেন। এ সময় ভূজপুর থানা আওয়ামী লীগ নেতা কবির আহাম্মদ সওদাগরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে পাইন্দং ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম সিকদার, একে আযাদ বাবুল, রফিকুল ইসলাম, আবুল কালাম বাবুল, মোঃ ইব্রাহীম, আশীষ কুমার দেব, শফিউল আলম, মাস্টার মাহাবুল আলম, মেহেদী হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
খবরের লিঙ্ক
সমকাল, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
-----------------------------------------------------
ফটিকছড়ি উপজেলার মির্জারহাটে রোববার হালদা নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেন, আগামী ৪ মাসের মধ্যে গহিরা-হেয়াকো এবং নাজিরহাট-মাইজভাণ্ডার সড়কের উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হবে। শিগগিরই ফটিকছড়ি উপজেলা সদরকে পূর্ণাঙ্গ পৌরসভা ঘোষণা করা হবে। এ নিয়ে কারও বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই। ওই সময়ের মধ্যে বিবিরহাট বাজারের প্রধান সড়কটিও পুনর্নির্মাণ করা হবে বলে তিনি ঘোষণা দেন। এ সময় ভূজপুর থানা আওয়ামী লীগ নেতা কবির আহাম্মদ সওদাগরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে পাইন্দং ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আলম সিকদার, একে আযাদ বাবুল, রফিকুল ইসলাম, আবুল কালাম বাবুল, মোঃ ইব্রাহীম, আশীষ কুমার দেব, শফিউল আলম, মাস্টার মাহাবুল আলম, মেহেদী হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
খবরের লিঙ্ক
হারুয়ালছড়ি খালে রাবার ড্যাম হচ্ছে। পূরণ হবে হাজারো কৃষকের প্রাণের দাবি
সমকাল, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
হাজারো কৃষকের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি উপজেলার অন্যতম কৃষিপ্রধান এলাকা হারুয়ালছড়ি খালের ওপর রাবার ড্যাম নির্মিত হতে চলেছে। সম্প্রতি সরকারের এলজিইডি এডিবি ফান্ড থেকে ওই প্রকল্পের জন্য ৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রকল্পের টেন্ডারও হয়ে গেছে। এ খবর শুনে এলাকার কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশা জেগেছে।
উল্লেখ্য, যুগ যুগ ধরে ওই খালের ওপর মাটির বাঁধ দিয়ে (স্থানীয় ভাষায় গোধা) সমগ্র হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের কয়েক হাজার জমিতে শুকনো মৌসুমে বোরো চাষাবাদ হয়। কিন্তু ধানগাছ যখন বড় হয়ে উঠত তখন ফাল্গুন-চৈত্র মাসে হঠাৎ বৃষ্টিপাতের কারণে পাহাড়ি ঢলে বাঁধটি ভেঙে যায়। ফলে কৃষকের ধান পানির অভাবে মাঠেই মারা যায়। এতে শত শত কৃষক সর্বস্ব হারিয়ে দিনমজুরে পরিণত হন। এ ছাড়া প্রতিবছর মাটি কেটে বাঁধ দেওয়ায় এখন আর আশপাশে পর্যাপ্ত মাটির অভাবে বাঁধ দেওয়ার মতো অবস্থা আর নেই। ফলে এবার হাজারো একর জমি চাষাবাদের অভাবে খালি পড়ে আছে। এতে জাতীয় অর্থনীতির যেমন ক্ষতি হয়, তেমনি এলাকার কৃষকদেরও বছরের অর্ধেক সময় অভাবের মধ্য দিয়ে বেকার দিনযাপন করতে হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত কয়েক বছর আগে ওই খালের ওপর একটি রাবার ড্যাম নির্মাণের জন্য স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এলজিইডির নিয়ম অনুসারে এ প্রকল্পে মোট ব্যয়কৃত টাকার শতকরা দেড় ভাগ স্থানীয় উপকারভোগী কৃষকদের সমবায়ের মাধ্যমে কমিটি করে জমা দিতে হয়। কিন্তু প্রকল্প এলাকার স্থান নিয়ে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান হাসান সরোয়ার আজম চৌধুরীর সঙ্গে বাঁধ এলাকার স্থানীয় জনগণের সঙ্গে বিরোধ বাধে। এতে কমিটিও হয়নি এবং টাকা জমাও হয়নি। ফলে প্রকল্পটি ঝুলে যায়। অবশেষে গত ইউপি নির্বাচনের পর বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন চৌধুরী প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আবার উদ্যোগ নেন।
এতে এলাকার সমাজসেবক মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালক আবু জাফর চৌধুরীর সার্বিক সহযোগিতায় অবশেষে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হতে চলেছে। এ কাজে তারা দু'জন মিলে কৃষকের শতকরা দেড় ভাগ টাকার মোট নয় লক্ষাধিক টাকা জমা দিয়েছেন। ফলে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আর কোনো বাধা নেই। এটি বাস্তবায়িত হলে এলাকার হাজার হাজার কৃষক যেমন উপকৃত হবে, তেমনি জাতীয় খাদ্য ঘাটতি পূরণেও ব্যাপক অবদান রাখবে। চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সব মহলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
খবরের লিঙ্ক
সমকাল, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
হাজারো কৃষকের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি উপজেলার অন্যতম কৃষিপ্রধান এলাকা হারুয়ালছড়ি খালের ওপর রাবার ড্যাম নির্মিত হতে চলেছে। সম্প্রতি সরকারের এলজিইডি এডিবি ফান্ড থেকে ওই প্রকল্পের জন্য ৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রকল্পের টেন্ডারও হয়ে গেছে। এ খবর শুনে এলাকার কৃষকদের মধ্যে নতুন করে আশা জেগেছে।
উল্লেখ্য, যুগ যুগ ধরে ওই খালের ওপর মাটির বাঁধ দিয়ে (স্থানীয় ভাষায় গোধা) সমগ্র হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের কয়েক হাজার জমিতে শুকনো মৌসুমে বোরো চাষাবাদ হয়। কিন্তু ধানগাছ যখন বড় হয়ে উঠত তখন ফাল্গুন-চৈত্র মাসে হঠাৎ বৃষ্টিপাতের কারণে পাহাড়ি ঢলে বাঁধটি ভেঙে যায়। ফলে কৃষকের ধান পানির অভাবে মাঠেই মারা যায়। এতে শত শত কৃষক সর্বস্ব হারিয়ে দিনমজুরে পরিণত হন। এ ছাড়া প্রতিবছর মাটি কেটে বাঁধ দেওয়ায় এখন আর আশপাশে পর্যাপ্ত মাটির অভাবে বাঁধ দেওয়ার মতো অবস্থা আর নেই। ফলে এবার হাজারো একর জমি চাষাবাদের অভাবে খালি পড়ে আছে। এতে জাতীয় অর্থনীতির যেমন ক্ষতি হয়, তেমনি এলাকার কৃষকদেরও বছরের অর্ধেক সময় অভাবের মধ্য দিয়ে বেকার দিনযাপন করতে হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত কয়েক বছর আগে ওই খালের ওপর একটি রাবার ড্যাম নির্মাণের জন্য স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) উদ্যোগ নেয়। কিন্তু এলজিইডির নিয়ম অনুসারে এ প্রকল্পে মোট ব্যয়কৃত টাকার শতকরা দেড় ভাগ স্থানীয় উপকারভোগী কৃষকদের সমবায়ের মাধ্যমে কমিটি করে জমা দিতে হয়। কিন্তু প্রকল্প এলাকার স্থান নিয়ে তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান হাসান সরোয়ার আজম চৌধুরীর সঙ্গে বাঁধ এলাকার স্থানীয় জনগণের সঙ্গে বিরোধ বাধে। এতে কমিটিও হয়নি এবং টাকা জমাও হয়নি। ফলে প্রকল্পটি ঝুলে যায়। অবশেষে গত ইউপি নির্বাচনের পর বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন চৌধুরী প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আবার উদ্যোগ নেন।
এতে এলাকার সমাজসেবক মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালক আবু জাফর চৌধুরীর সার্বিক সহযোগিতায় অবশেষে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হতে চলেছে। এ কাজে তারা দু'জন মিলে কৃষকের শতকরা দেড় ভাগ টাকার মোট নয় লক্ষাধিক টাকা জমা দিয়েছেন। ফলে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আর কোনো বাধা নেই। এটি বাস্তবায়িত হলে এলাকার হাজার হাজার কৃষক যেমন উপকৃত হবে, তেমনি জাতীয় খাদ্য ঘাটতি পূরণেও ব্যাপক অবদান রাখবে। চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সব মহলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
খবরের লিঙ্ক
ফটিকছড়ি খালে বাঁধ নির্মাণ: ২ হাজার একর বোরো চাষের সম্ভাবনা
দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ। নিজস্ব প্রতিনিধি, ভূজপুরচট্টগ্রাম, , ১৮ পৌষ ১৩৭৬
------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়িস্থ হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের খালের মুখে ফটিকছড়ি খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমিতির উদ্যোগে বাঁধ নির্মাণ কাজ গত শনিবার উদ্বোধন করেন ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন চৌধুরী। এ উপলক্ষে সমিতির সভাপতি ও হারুয়ালছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান মজলিশ, ফটিকছড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম,ভূজপুর থানার ভারপ্র্াপ্ত কর্মকর্তা ইছমাইল হোসেন পিপিএম, কৃষক নেতা হাফেজ আবুল কাশেম, জানে আলম ও হারুয়ালছড়ি ইউপি’র সদস্যবৃন্ধ।
সভায় প্রধান অতিথি বলেন, ফটিকছড়ি খালে এই বাঁধ নির্মাণের ফলে হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের বড়বিল, হাজারীখীল, কাজির বিল, রাঙ্গাপানিসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২ হাজার একর জমিতে বোরো চাষ ও রবিশষ্য চাষ হবে। এই স্থানে একটি রাবার ড্যাম নির্মাণের জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
খবরের লিঙ্ক
দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ। নিজস্ব প্রতিনিধি, ভূজপুরচট্টগ্রাম, , ১৮ পৌষ ১৩৭৬
------------------------------------------------------------------
ফটিকছড়িস্থ হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের খালের মুখে ফটিকছড়ি খাল পানি ব্যবস্থাপনা সমিতির উদ্যোগে বাঁধ নির্মাণ কাজ গত শনিবার উদ্বোধন করেন ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন চৌধুরী। এ উপলক্ষে সমিতির সভাপতি ও হারুয়ালছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জনা খান মজলিশ, ফটিকছড়ি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম,ভূজপুর থানার ভারপ্র্াপ্ত কর্মকর্তা ইছমাইল হোসেন পিপিএম, কৃষক নেতা হাফেজ আবুল কাশেম, জানে আলম ও হারুয়ালছড়ি ইউপি’র সদস্যবৃন্ধ।
সভায় প্রধান অতিথি বলেন, ফটিকছড়ি খালে এই বাঁধ নির্মাণের ফলে হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের বড়বিল, হাজারীখীল, কাজির বিল, রাঙ্গাপানিসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২ হাজার একর জমিতে বোরো চাষ ও রবিশষ্য চাষ হবে। এই স্থানে একটি রাবার ড্যাম নির্মাণের জন্য সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
খবরের লিঙ্ক
ফটিকছড়িতে গ্যাস সংযোগ দাবিতে পাইপ লাইনের কাজ বন্ধ করল জনতা
২৪.০৭.২০১১ আমাদের সময়। রফিকুল ইসলাম, ফটিকছড়ি থেকে:
----------------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি ও মানিকছড়ি উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত সিমুতাং গ্যাস ফিল্ড হতে স্থানীয় এলাকাবাসীকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার দাবিতে স্থানীয় জনতা পাইপ লাইনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
জানা যায়, সিমুতাং থেকে ফটিকছড়ি-হাটহাজারী হয়ে গ্যাস পাইপ লাইন বসানোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৫ কিলোমিটার পাইপ লাইন চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন এলাকায় জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। চলতি জুলাই মাসের মধ্যে পাইপ লাইন বসানোর কাজ শেষ হলে আগস্টের মাঝামাঝি এ ফিল্ড বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। সিমুতাং গ্যাস ফিল্ড হতে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহের জন্য কাজ শুরু হয়। বর্তমানে অধিকাংশ পাইপ লাইনের কাজ শেষ হয়েছে। এ অবস্থায় ফটিকছড়ি উপজেলার ওপর দিয়ে নিয়ে যাওয়া গ্যাস লাইনের বিভিন্ন স্থানে যেসব অপটেক রাখার কথা সেসব স্থানে অপটেক না রাখায় গতকাল দুপুরে উপজেলার নারায়ণহাট ইউনিয়নের জুজখোলা নামক স্থানে নারায়ণহাট ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর, সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান আবু তালেব, ভূজপুর ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আলম নুরী, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আলম আজাদ, হাছান সরোয়ার আজম চৌধুরীসহ স্থানীয় লোকজন পাইপ লাইনের কাজ বন্ধ করে দেয়।
এ বিষয়ে গতকাল প্রজেক্ট ম্যানেজার ডিপি দেব জানান, এলাকাবাসীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সুরাহ করা হবে।
খবরের লিঙ্ক
২৪.০৭.২০১১ আমাদের সময়। রফিকুল ইসলাম, ফটিকছড়ি থেকে:
----------------------------------------------------------------------------
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি ও মানিকছড়ি উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত সিমুতাং গ্যাস ফিল্ড হতে স্থানীয় এলাকাবাসীকে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার দাবিতে স্থানীয় জনতা পাইপ লাইনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
জানা যায়, সিমুতাং থেকে ফটিকছড়ি-হাটহাজারী হয়ে গ্যাস পাইপ লাইন বসানোর কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৫ কিলোমিটার পাইপ লাইন চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন এলাকায় জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। চলতি জুলাই মাসের মধ্যে পাইপ লাইন বসানোর কাজ শেষ হলে আগস্টের মাঝামাঝি এ ফিল্ড বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। সিমুতাং গ্যাস ফিল্ড হতে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহের জন্য কাজ শুরু হয়। বর্তমানে অধিকাংশ পাইপ লাইনের কাজ শেষ হয়েছে। এ অবস্থায় ফটিকছড়ি উপজেলার ওপর দিয়ে নিয়ে যাওয়া গ্যাস লাইনের বিভিন্ন স্থানে যেসব অপটেক রাখার কথা সেসব স্থানে অপটেক না রাখায় গতকাল দুপুরে উপজেলার নারায়ণহাট ইউনিয়নের জুজখোলা নামক স্থানে নারায়ণহাট ইউপি চেয়ারম্যান আবু জাফর, সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান আবু তালেব, ভূজপুর ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আলম নুরী, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আলম আজাদ, হাছান সরোয়ার আজম চৌধুরীসহ স্থানীয় লোকজন পাইপ লাইনের কাজ বন্ধ করে দেয়।
এ বিষয়ে গতকাল প্রজেক্ট ম্যানেজার ডিপি দেব জানান, এলাকাবাসীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সুরাহ করা হবে।
খবরের লিঙ্ক